bangla blogbooktop 10

হুমায়ূন আহমেদের অন্যতম সেরা ১০টি বই

হুমায়ূন আহমেদের অন্যতম সেরা ১০টি বই

 

বাস্তবমুখী হাজারো উক্তির জনক বাংলাদেশের অপ্রতিদ্বন্দ্বী কথা সাহিত্যিক ও লেখক শ্রদ্ধেয়- হুমায়ূন আহমেদ স্যার । হাজার হাজার বই ও অসংখ্য উপন্যাসের স্রষ্ঠা তিনি । সত্তরের দশক থেকে শুরু করে একবিংশ শতাব্দী পর্যন্ত পুরাটা জুড়েই ছিল তাঁর রাজত্ব । তৎকালীন স্বাধীন বাংলার একমাত্র সফল লেখক হওয়ায় , মৃত্যুর আগ দিন পর্যন্ত তাঁর খ্যাতি ছিল আকাশচুম্বী । বর্তমানেও তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী কোন লেখক নেই । সহজ সরল ভাষার ব্যবহার ও সাধারণ মানুষের জীবন-যাপনই তাঁর বেশির ভাগ গল্পে ফুটে উঠেছে । তিনি একাধারে লেখক , সাহিত্যিক , উপন্যাসিক , গল্পকার , নির্মাতা ও শিক্ষক ছিলেন । হুমায়ূন আহমেদের জনপ্রিয়তা ছিল বিশ্বব্যাপী । তাঁর অনেক গল্প ইংরেজি ভাষায় অনুবাদও হয় , যা পরবর্তিতে তাঁকে নিয়ে যায় জনপ্রিয়তার তুঙ্গে । আমাদের প্রজন্মের কাছে তিনি যে কতটা জনপ্রিয় তা নতুন করে ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন নেই । তার লেখনীর মাধ্যমে তিনি নিজেকে প্রকাশ করেছেন গল্পের জাদুকর হিসেবে । তার প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা প্রায় তিনশত । তার প্রতিটি লেখা বাংলা সাহিত্যে যোগ করেছে নতুন মাত্রা । তার লেখা শ্রেষ্ঠ বইয়ের সংখ্যাটাও তাই অনেক বড় । আর সেই শ্রেষ্ঠ বইগুলোর মধ্যে এখানে কিছু বই তুলে ধরার চেষ্ঠা করা হল , যেগুলো আসলে না পড়লেই নয় ।

 

হুমায়ূন আহমেদের অন্যতম সেরা ১০টি বই

 

জোছনা ও জননীর গল্প

 

” জোছনা ও জননীর গল্প ” বইটি একুশে বই মেলায় প্রকাশিত হয় ২০০৪ সালে । বইটিকে আসলে শুধু উপন্যাস বললে ভুল হবে । বইটি একটি উপন্যাসের চেয়েও বেশি কিছু ধারন করে । উপন্যাসটির মূল বিষয়বস্তু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ কেন্দ্রিক । এখানে আপনি অনেক পরিচিত মুখের মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা সম্পর্কে জানতে পারবেন । যেমন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান , জিয়াউর রহমান , মওলানা ভাসানী , বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী , ইন্দিরা গান্ধী সহ অনেকের কথা । মোহমুগ্ধ হয়ে আপনি পড়তে থাকবেন স্বাধীনতার বিজয়গাঁথা , তৎকালীন মানুষের জীবন সংগ্রাম , ক্ষোভ , হতাশা , আনন্দ , বিজয় । বইটিতে রয়েছে পাকিস্তানি বাহিনীর নানা নিপীড়ন ও অত্যাচারের কথা । উপন্যাসে বারবার উঠে এসেছে বীভৎস সেই ভয়াবহতার চিত্র গুলোই । মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেকে দেশান্তরিত হয়েছে । অনেকে হারিয়েছে প্রিয়জনকে । আজ আমরা স্বাধীন হয়েছি । কিন্তু ব্যক্তি পর্যায়ে মানুষের অনুভূতি গুলো তখন মুক্তিযুদ্ধের সময় কেমন ছিল তা লেখক ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছেন এই বইটিতে ।

 

 

দেবী

 

১৯৮৫ সালে ” দেবী ” বইটি প্রকাশিত হয় । বইটি হুমায়ুন আহমেদের অন্যতম সৃষ্টি মিসির আলী সিরিজের বই । ইতোমধ্যে হয়ত অনেকেই এই উপন্যাসের অবলম্বনে রচিত চলচ্চিত্রটি দেখে ফেলেছে । কিন্তু বইটি পড়লে আপনি আরো বিস্তারিত ভাবে ঘটনা গুলো অনুধাবন করতে পারবেন । দেবী উপন্যাসের মাধ্যমেই হুমায়ূন আহমেদ প্রথম মিসির আলী পাঠকের সাথে পরিচয় করিয়ে দেন । মিসির আলী একজন অতি সাধারণ মানুষ । যিনি মানুষের মন নিয়ে প্রচুর পড়ালেখা করেন এবং মাঝে মাঝে অতিপ্রাকৃতিক বা অলৌকিক বিষয়ের ব্যাখ্যা দিতে চেষ্টা করেন । দেবী উপন্যাসে দেখা যায় রানু নামের এক নববিবাহিত মহিলার অলৌকিক ক্ষমতা ও মানসিক সমস্যার সমাধানের জন্য তার স্বামী আনিস মিসির আলীর স্মরণাপর্ন হন । এই সমস্যাকে এবং সেটির সমাধানের চেষ্টাকে কেন্দ্র করে উপন্যাসের ঘটনাবলী সামনের দিকে এগিয়ে যেতে থাকে । কিন্তু এই অলৌকিক শক্তির উৎস আসলে কোথায় ? রানু কিভাবে এই শক্তি পেল ? এই সবকিছু জানার জন্যে আপনাকে দেবী বইটি পড়তে হবে । বইটি ভৌতিক কোন বই নয় , তবুও রাতের অন্ধকারে একাকী নির্জন ঘরে বসে বইটি পড়লে এর রহস্যময়তা পুরোপুরি অনুভব করতে পারবেন ।

 

মধ্যাহ্ন

 

১৯০৫ সালের গ্রামীণ প্রেক্ষাপটে ” মধ্যাহ্ন ” উপন্যাস রচিত হয়েছে । এটি দুই খন্ডের উপন্যাস । যার প্রথম খন্ড প্রকাশিত হয় ২০০৬ সালে এবং দ্বিতীয় খন্ড প্রকাশিত হয় ২০০৭ সাথে । পরবর্তীতে ২০০৮ সাথে দুইটি খন্ড একত্রে অখন্ড আকারে প্রকাশিত হয় । এ উপন্যাসে লেখক একটি ঐতিহাসিক পটভূমিকে পরোক্ষ করেছেন । ঐতিহাসিক পটভূমির অংশ হিসেবে বিংশ শতাব্দীর বাংলাদেশের নেত্রকোনা জেলাকে বেছে নিয়েছেন তিনি ! উপন্যাসের অন্যতম চরিত্র সৎ ব্যবসায়ী হরিপদ সাহা । যিনি এক মুসলিম ছেলেকে আদর করেছিলেন যার কারনে তাকে সমাজচুত করা হয় । একই ধরনের আপরাধে দোষী হলে আরেক চরিত্র ব্রাহ্মণ অম্বিকা ভট্টাচার্য ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন এবং নিজের নাম পরিবর্তন করে সিরাজুল ইসলাম ঠাকুর হয়ে যান । এছাড়া এই উপন্যাসে ফুটে উঠেছে তৎকালীন সময়ের নানা আসংগতির  চিত্র । মধ্যাহ্ন শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত হতে থাকে নানা কাহিনীর সমন্বিত রূপ । উপন্যাসে কখনো কখনো অলৌকিকতা বা  অতিপ্রাকৃত ঘটনা লেখক ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছেন । এছাড়াও উপন্যাসটিতে বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কিছু সাহিত্যিক যেমন কাজী নজরুল ইসলাম , রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সহ অনেকের কিছু ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে। যা উপন্যাসটিকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছে ।

 

দেয়াল

 

গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হওয়ার আগেই দেয়াল নিয়ে বিতর্ক দেখা দিয়েছিল । বিষয়টা আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে । পরবর্তিতে কিছুটা পরিবর্তন করে উপন্যাসটি প্রকাশ করা হয় । এটি একটি ইতিহাস ভিত্তিক উপন্যাস । যেখানে লেখক দুইটি আখ্যান সমান্তরাল ভাবে লিখে উপন্যাসটিকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছেন । বইটির প্রথম আখ্যানে রয়েছে অবন্তি নামে এক তরুনির । যে ঢাকা শহরে নিজের পিতামহের সাথে থাকে । তার দাদা কিছুটা রক্ষনশীল মানসিকতার । তিনি সব সময় অবন্তিকে নজরদারিতে রাখেন , অবন্তির মায়ের চিঠি লুকিয়ে পড়েন । মুক্তিযুদ্ধের সময় তারা ঢাকা শহর থেকে পালিয়ে যায় , আশ্রয় নেয় এক পীরের বাসায় । এই সব কিছুই এই বইয়ে খুঁজে পাওয়া যাবে । বইটিতে গল্পের ভেতর দিয়ে ইতিহাসকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে যার ফলে অনেক জটিল বিষয়ও পাঠকের কাছে সহজ রুপে ধরা দিয়েছে ।

দেয়াল : হুমায়ূন আহমেদ - Deyal: Humayun Ahmed | Rokomari.com
Source: Rokomari


 

দিঘির জলে কার ছায়া গো

 

” দিঘির জলে কার ছায়া গো ” উপন্যাসটি  হিমু চরিত্র যারা পছন্দ করেন শুধু তাদের কাছে নয় বরং হুমায়ুন আহমেদের প্রায় সকল শ্রেণীর পাঠকদের কাছেই উপন্যাসটি প্রশংসা কুড়িয়েছে । উপন্যাসের মূল চরিত্রের নাম মুহিব । মুহিবের ‘ মুহি ‘ অক্ষর দুটি উলটো করে লিখলে ‘ হিমু ‘ হয় । মুহিবের নিজের নামের কারণে বা অন্য কোনো ভালো লাগা থেকেই হোক সে হিমুর ব্যাপারে পাগল । সে হিমুর মতো হতে চায় , খালি পায়ে হাঁটতে চায় , তার অধিকাংশ কাজকে অনুসরণ করতে চায় । অন্যদিকে হিমুর রূপার মতো মুহিবের রয়েছে লীলা । তবে লীলার বিয়ে ঠিক হয়েছে । এরপরও দুজনের মধ্যে গভীর বন্ধুত্ব রয়েছে । মুহিব আর লীলার একসাথে যখন আনন্দ ঝলমলে দিন গুলো কাটছিলো তখনি নেমে আসলো মুহিবের জীবনে এক কঠিন ঝড় । মুহিবের বাবাকে ধর্ষণের অভিযোগে জেলে পাঠানো হয় । বাবাকে বাঁচাতে মুহিব বাড়ি বিক্রি করে দেয় , এভাবেই উপন্যাসের ঘটনা সামনে এগিয়ে যেতে থাকে ।

 

একজন মায়াবতী

 

” একজন মায়াবতী ” হুমায়ূন আহমেদ এর লেখা একটি বাংলা উপন্যাস বই । এটি হুমায়ূন আহমেদ লেখা একটি জনপ্রিয় রোমান্টিক প্রেমের উপন্যাস । বইটিতে মোট ১২৫ পাতা রয়েছে । হুমায়ূন আহমেদের লেখা অসাধারণ একটি প্রেমের উপন্যাস যা আমার অনেক ভাল লেগেছে । গল্পে সবার কাছে মনজুরকে অনেক ভালো লেগেছে । সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে এজন্য যে তার মধ্যে কোনো ভান নেই । সবাই ভালোবাসা প্রকাশ করতে পারেনা । প্রত্যেকে নিজের মত করে ভালোবাসে । মনজুরও মীরাকে অনেক ভালোবাসে কিন্তু মীরা তা কখনো বুঝতে পারেনি । এভাবেই গল্প এগোতে থাকে । বইটি অন্যপ্রকাশ প্রথম ২০০৯ সালে প্রকাশ করে ।

 

শ্রাবণ মেঘের দিন

 

” শ্রাবণ মেঘের দিন ” হুমায়ূন আহমেদ এর লেখা একটি বাংলা উপন্যাস বই । এটি হুমায়ূন আহমেদ লেখা একটি জনপ্রিয় রোমান্টিক উপন্যাস । গল্পের মূল চরিত্রে  রয়েছে মতি , সে একজন গায়ক তাকে মনে মনে ভালবাসে ঐ গ্রামেরই একটি মেয়ে কুসুম তার গানের গলাও খুব ভাল । সে সব সময় ভাবে মতি মিয়াকে নিয়ে একটা গানের দল করে দেশে দেশে ঘুরে বেড়াবে । কিন্তু ঢাকা থেকে আসা ঐ গ্রামের জমিদার নাতনি শাহানা কে ভালবাসে মতি তবে জানেনা শাহানা তাকে একজন ভাল মানুষ হিসেবে মুল্যায়ন করে মাত্র । মতি , কুসুম এবং শাহানাকে নিয়ে অনেক সুন্দর একটি গল্পের বই । বইটি ১৯৯৪ সালে প্রকাশ করে ।

 

অপেক্ষা

 

” অপেক্ষা ” হুমায়ূন আহমেদ রচিত একটি উপন্যাস । হুমায়ূন আহমেদের অন্যান্য উপন্যাসের মতোই এ উপন্যাসটির প্রেক্ষাপটও একটি মধ্যবিত্ত পরিবারকে ঘিরে । মধ্যবিত্তের টানাপোড়ন যেমন রয়েছে উপন্যাসটিতে ঠিক তেমনই প্রিয় মানুষের প্রতি একজন মানুষের অকৃত্রিম যে ভালোবাসা তারও বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে । স্ত্রী সুরাইয়া আর ৫ বছরের সন্তান ইমনকে নিয়ে ছিল হাসানুজ্জামানের ছোট পরিবার । একদিন অফিসে যাওয়ার পর আর ফিরে আসে না হাসানুজ্জামান । কিন্তু সুরাইয়া বিশ্বাস করে তার স্বামী একদিন ফিরে আসবে । এই অপেক্ষাতেই সে বছরগুলি পার করে দেয়ে এবং আস্তে আস্তে নিজেকে গুঁটিয়ে ফেলে । মাঝে মাঝেই অতি অল্প কারণেই তার ছেলে-মেয়েদের প্রতি অমানুষিক অত্যাচার করে । সুরাইয়ার অনুভূতি কেমন ছিল তা লেখক ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছেন । আর এভাবেই গল্প এগোতে থাকে । সম্পূর্ণ গল্পটি জানতে চাইলে অবশ্যই বইটি পরতে পারেন ।

 

দারুচিনি দ্বীপ

 

” দারুচিনি দ্বীপ ” জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদ এর শুভ্রকে নিয়ে লেখা উপন্যাসগুলোর মধ্যে অন্যতম । এটি একটি বহুল পঠিত উপন্যাস । ১৯৯১ সালের একুশে বই মেলায় প্রথম প্রকাশিত হয় । উপন্যাসে কানাবাবা নামে খ্যাত শুভ্র এবং তার বন্ধু-বান্ধবরা প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনে যাওয়ার আয়োজন করে । পুরো উপন্যাসটিতে শুধু তাদের সমুদ্রে যাওয়ার আয়োজন এবং না যেতে পারার আশঙ্কাটুকুই বর্ণিত হয়েছে । কিন্তু উপন্যাসটির শেষ পর্যন্ত তারা সমুদ্রে যেতে পারেনি । উপন্যাস শেষ হয় এর পাত্র-পাত্রীদের সমুদ্রযাত্রার উদ্দেশ্যে ট্রেনে চড়ার দৃশ্য দিয়ে । লেখকের ভাষায় , তিনি এই উপন্যাসে তার পাত্র-পাত্রীদেরকে সমুদ্রে নিয়ে যেতে পারেননি , তার কারণ তিনি নিজেই তখনও সমুদ্রে যাননি । পরবর্তীতে অবশ্য তিনি দারুচিনি দ্বীপ এর দ্বিতীয় খন্ড রূপালী দ্বীপ রচনা করেন , যেখানে তাদের মিশন দারুচিনি দ্বীপ পূর্ণতা লাভ করে ।

 

তন্দ্রাবিলাস

 

” তন্দ্রাবিলাস ” হুমায়ূন আহমেদ এর মিসির আলি চরিত্রভিত্তিক উপন্যাসগুলোর ১১ নম্বর উপন্যাস । এটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৯৭ সালে । এর স্বত্বাধিকারী লেখকের স্ত্রী গুলতেকিন আহমেদ । এটি প্রকাশিত হয় দিব্য প্রকাশনী থেকে । তন্দ্রাবিলাস উপন্যাসটি মানুষের অবচেতন মন , পরাবাস্তব জগৎ এর এক অদ্ভুত মেলবন্ধন । পুরো উপন্যাসটিতেই হুমায়ূন আহমেদ তার মিসির আলি চরিত্রের মাধ্যমে মানুষের অদ্ভুত আচরণের এবং অস্বাভাবিক ক্ষমতার যৌক্তিক কারণ উপস্থাপন করেছেন ।

 

বাংলা সাহিত্যের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হুমায়ূন আহমেদ । বাংলাদেশের মানুষদের বইপ্রেমী বানিয়েছেন তিনি । জীবনে ছোট ছোট খুশি উপভোগ করতে শিখিয়েছেন তিনি । বুঝিয়েছেন বেঁচে থাকার আনন্দ । তাঁর এই বিখ্যাত বইগুলো প্রতিটি বইপ্রেমীর অন্তত একবার হলেও আপনার পড়া উচিত । এই ১০টি বই ছাড়াও হুমায়ুন আহমেদের আরো অনেক সুন্দর সুন্দর উপন্যাস গল্প রয়েছে যেগুলো আপনি চাইলেই পড়তে পারেন ।

আজকের আমাদের প্রতিবেদনটি ভালো লাগলে লাইক ও শেয়ার করুন এবং অন্যদের জানার সুযোগ করে দিন । এছারাও কমেন্টের মাধ্যমে আপনার সুযোগ্য মতামত জানতে ভুলবেন না ।

লেখিকাঃ – সায়মা আক্তার (প্রিয়জানালা)  

 https://www.facebook.com/priyojanala

আমাদের ফেইসবুক পেইজ- প্রিয়জানালা

 

 

Back to top button